বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে দেশে ইউরোপিয়ান ফুটবল দলের খেলার বিষয়টি অনিশ্চিত বলে জানালেন বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। জানিয়েছেন, কথাবার্তা চললেও, এখনও নিশ্চয়তা মেলেনি ইউরোপিয়ান দলগুলোর পক্ষ থেকে। এদিকে, থাইল্যান্ডে কন্ডিশনিং ক্যাম্প করতে যাওয়ার আগে জাতীয় ফুটবল দলের জন্য যা যা করণীয় সবই বাফুফে করেছে বলেও জানান বাফুফে প্রধান।
পর্তুগাল-ইতালি কিংবা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড-লিভারপুল। ইউরোপিয়ান ফুটবলের অনেকটা অংশ দখল করে আছে এই দলগুলো। আর বাংলাদেশে এদের ভক্ত সমর্থক কেমন? তার আন্দাজ পাওয়া যায় বিশ্বকাপ কিংবা ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের লীগগুলোর জনপ্রিয়তায়।
সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে গুঞ্জন উঠেছে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ২০২০ সালে বাংলাদেশের মাটিতে আনা হবে ইউরোপিয়ান ফুটবল দলগুলোকে।
অনিশ্চয়তা আছে। আছে বেশ কিছু জটিলতা। তাই স্পস্ট করে এখনই কিছু বলা সম্ভব নয় বলে জানালেন বাফুফে সভাপতি।
বাফুফে সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, আমরা ওয়ার্কআউট করছি। যদি ওয়ার্কআউটে পসিবল হয় তখন দেখা যাবে। আমি কয়েকজনের সাথে কথাও বলেছি। কোচকে এপয়েন্টমেন্ট করা হয়েছে। কোচের বেতন বাড়ানো হয়েছে।
বিশ্বকাপের প্রাক বাছাইয়ের আগে সব ধরণের সুযোগ সুবিধাই দেয়া হয়েছে কোচকে। এবার কন্ডিশনিং ক্যাম্পে নিজেদের ভুলগুলো শুধরে নিতে পারবে ফুটবলাররা বলে মনে করেন বাফুফে সভাপতি।
কাতার বিশ্বকাপের প্রাক বাছাইপর্বে খেলতে যাওয়ার আগে, ২৪ মে থাইল্যান্ডে কন্ডিশনিং ক্যাম্প করতে যাবে বাংলাদেশ ফুটবল দল।
Leave a Reply